বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ, ২০১৯

মেছতা ও মুখের কালো দাগ দূর করতে পারে হলুদ।


মেছতা মুখের কালো দাগ দূর করতে পারে হলুদ প্রথমে মনসার আঠার মধ্যে হলুদ এক সপ্তাহ পর্যন্ত ভিজিয়ে রাখতে হয় এরপর ছায়ায় শুকিয়ে তা গুঁড়ো করে নিয়মিত মুখে লাগালে মেছতা সেরে যায় এতে মুখের কালো দাগও দূর হয়ে যায়
হলুদ কৃমি নাশকারী নানা রোগের জন্মগত কীট কৃমিকে ধ্বংস করে বলেই তার নাম এরকমটি হয়েছে যাদের পেটে কৃমির উৎপাত আছে তাদের জন্য হলুদ একটি আদর্শ ওষুধি কাঁচা হলুদের রস ১৫-২০ ফোঁটা সামান্য লবণ মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খেলে কৃমিনাশ হয় যাদের লিভারে গণ্ডগোল আছে তাদের ব্যবস্থাপত্রেও হলুদ দিয়ে থাকেন কবিরাজরা তাদের মতে, পান্ডু রোগে মুখে ফ্যাকাসে রঙ ধরলে ঢেকে দেয়ার জন্য হলুদ খুবই দরকার রোগীকে হলুদের রস -১০ ফোঁটা থেকে আরম্ভ করে এক চা চামচ পর্যন্ত একটু চিনি বা মধু মিশিয়ে খাওয়াতে হয় এতে খুব উপকার হয় হলুদ হাম জ্বরে বেশ কাজ দেয় কাঁচা হলুদ শুকিয়ে গুঁড়ো করে সাথে উচ্ছে পাতার রস অল্প মধু মিশিয়ে হামের রোগীকে খেতে দিতে হবে এতে হামের রোগী বেশ উপকার পাবে গরুর গোশত, চিংড়ি মাছ এসব খেলে যাদের শরীরে চাকা চাকা হয়ে ফুটে ওঠে, চুলকায় তাদের জন্য হলুদ মহৌষধ নিমপাতার গুঁড়ো ভাগ, কাঁচা হলুদ শুকিয়ে গুঁড়ো করে ভাগ এবং শুকনো আমলকীর গুঁড়ো ভাগ একসাথে মিশিয়ে নিতে হবে আয়ুর্বেদি মতে কফ, পিওজব্যাধিতেও হলুদের স্বীকৃতি রয়েছে কফ বা কাশি হলে পাঁচ-সাত গ্রাম কাঁচা হলুদ পিসে নিতে হবে
তারপর গুঁড়ো হলুদ দেড় কাপ আন্দাজ পানিতে -১০ মিনিট ফুটিয়ে শেষে ছেঁকে পানিটুকু আলাদা করে নিতে হবে সেই পানি অল্প চিনি মিশিয়ে এক চামচ করে মাঝে মধ্যে খেলে কফজনিত রোগ চলে যায় অপর দিকে হলুদের গুঁড়ো, আখের গুড় আর খাঁটি সরিষার তেল একসাথে মিশিয়ে খেলে হাঁপানিতে একটু উপকার হয় আঘাত, কাটা, ঘা, ফুলা বা ক্ষতেও হলুদের গুঁড়ো চমৎকার ফল দেয় শরীরের কোনো জায়গা মচকে গেলে বা আঘাত লাগলে চুন, নুন হলুদ মিশিয়ে গরম করে লাগালে ব্যথা ফুলা কমে যায় আর ফোড়া হলে পোড়া হলুদের ছাই পানিতে গুলে লাগালে দেখতে দেখতেই ঘা শুকিয়ে যায়


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

দূর্বল পুরুষদের জন্যে আছে অশ্বশক্তি সম্পন্ন বাজিকরন মিক্স

যে ক্রিয়াদ্বারা স্ত্রী সংঙ্গমে পুরুষের অশ্বের ন্যায় সামর্থ্য জন্মে এবং অধিক পরিমাণে শুক্র উৎপান্ন হয় তাই বাজিকরন,যোগ--৷৷  যজ্ঞ ডুমরের রস, ...