ইসুবগুলের ভুষি একটি প্রাকৃতিক ল্যাক্সেটিভ
প্রতিরাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস
হালকা গরম দুধের সাথে মধু ও ইসুবগুলের ভুষি মিশিয়ে শরবত তৈরি করে খেলে যৌনতা
বৃদ্ধি পায়।
ইসুবগুলের ভুষি
পাকস্থলীতে পানির সংস্পর্শে আসা মাত্র জেল তৈরি করে ও স্টুলের ভলিউম বৃদ্ধি করে
কোষ্ঠবদ্ধতা দূর করে।পাকস্থলী ঠাণ্ডা বা শীতল রাখতে ও হজমের সমস্যা দূর করতে
ইসুবগুলের তুলনা নেই। পেটব্যথার উপশম করে ইসুবগুলের ভুশির শরবত। এছাড়াও আই বি এস
এর সমস্যা সমাধানে ভাল ফল দেয় ইসুবগুলের ভুষি। যারা আমাশয়ে ভুগছেন, তাদের জন্যও ইসবগুল ভালো।
যারা আমাশয়ে ভুগছেন, তাদের জন্যও ইসবগুল ভালো।আহার গ্রহণের ৩০ মিনিট পূর্বে ১০ গ্রাম ইসুবগুলের
ভুষি এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে খেলে, খাওয়ার সময় অতিরিক্ত খদ্য গ্রহণের ইচ্ছা প্রশমিত করে। ফলে ওজন নিয়ন্ত্রনে
থাকে।ইসুবগুলের ভুষি একটি হাইপোকোলেস্টেরলিক ফুড, যা রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের (HDL) পরিমাণ কমায় ও ভাল কোলেস্টেরলের (HDL) পরিমাণ বাড়ায়। এছাড়াও এটি রক্তে ট্রাই-গ্লিসারাইডের পরিমাণ কমায়। ফলে হৃদরোগ
ঝুঁকি কমে।ইসুবগুলের মাত্রাধিক দ্রবণীয় ডাইটারি ফাইবার আমাদের ক্ষুদ্রান্ত্রের
খাদ্য শোষণ ভিলাইয়ের উপর এক জালকের সৃষ্টি করে ফলে ধীরে ধীরে রক্তে গ্লুকোজ শোষিত
হয় এবং রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রনে থাকে।ডাইরিয়ার সময় ইসুবগুলের ভুষি
ক্ষুদ্রান্ত্র থেকে অতিরিক্ত পানি শুষে নেয় ও স্টুলকে ঘন করে ও বারা বার টয়লেটে
যাওয়া থেকে বিরত রাখে।কোষ্ঠবদ্ধতা অর্শরোগের প্রধান কারণ। তাই অর্শরোগীরা নিয়মিত
ইসুবগুলের ভুষি খেলে ভাল উপকার পাবেন।যেকোনো কারণে প্রস্রাব হলুদ হয়ে প্রস্রাবে
জ্বালাপোড়া হলে, ইসবগুলের ভুসি তা সারাতে
সাহায্য করে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন