আপনার শরীরের বাড়তি ওজন কমাতে চান তাহলে এক চা
চামচ দারুচিনি গুঁড়ো দিয়ে ফোটানো এক গ্লাস পানিতে মধু মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খালিপেটে পান করুন।
দারচিনি পেটের জন্য ভীষণ উপকারি। এটি অ্যাসিডিটির সমস্যা দূর করে ও পেটের ব্যথা উপশম করে। পেট পরিষ্কার করতে, রাতে শোবার আগে, দারুচিনির সঙ্গে হরীতকীর গুঁড়া মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়। এসিডিটি রোধ করতে, মধুর সাথে দারুচিনি মিশিয়ে খেলে এসিডিটি ভালো হয়ে যায়।
প্রতিদিন আধা চা চামচ দারুচিনির গুড়ো রক্তে খারাপ কোলস্টেরল এলডিএল এর মাত্রা কমায়। রক্তে শর্করার মাত্রা নিষন্ত্রণ করে এবং টাইপ-২ ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য খুবই উপকারী।
ঈস্ট ছত্রাক ঘটিত ইফেকশন প্রতিরোধ করতে দারুচিনির গুণাবলী চমৎকার ভাবে কাজ করে। হৃদরোগীদের জন্যেও দারুচিনি খুব উপকারী। এটি রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে।
দারুচিনি মারন ব্যাধি লিম্ফোসাইটিক লিউকোমিয়ার বিস্তার রোধ করে। রক্ত জমাট না বাঁধার অসুখ হিমোফিলিয়া প্রতিরোধ করতে দারুচিনি বিশেষ ভূমিকা রাখে।
বাতের ব্যথা ও শরীরের হাড়ের ব্যথায় আধা চামচ দারুচিনির গুড়ো এক চামচ মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে ব্যথা দূর হয়। তাছাড়া, দারুচিনি মিশ্রিত সরিষার তেল গায়ে মালিশ করলে ব্যথা ভালো হয়।
ঠাণ্ডায় গলা ব্যথা বা খুশখুশে কাশিতে মধু চায়ের সাথে দারুচিনি মিশালে আরাম পাওয়া যায়।
ত্বকের ঔজ্জ্বল্যতা বৃদ্ধিতে দারুচিনি, দূর্বাঘাস ও হলুদ সমপরিমানে বেটে মিশিয়ে ত্বকে লাগালে ভালো। তৈলাক্ত ত্বকে ব্রন রোধ করতে দারুচিনি উপকারী।
নিয়মিত দারুচিনি খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়। দারুচিনি দিয়ে এক কাপ চা বানিয়ে খান, দেখবেন মাথাব্যথা নিমিষেই দূর হয়ে যাবে।
প্রতিদিন আধা চা চামচ দারুচিনির গুড়ো রক্তে খারাপ কোলস্টেরল এলডিএল এর মাত্রা কমায়। রক্তে শর্করার মাত্রা নিষন্ত্রণ করে এবং টাইপ-২ ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য খুবই উপকারী।
ঈস্ট ছত্রাক ঘটিত ইফেকশন প্রতিরোধ করতে দারুচিনির গুণাবলী চমৎকার ভাবে কাজ করে। হৃদরোগীদের জন্যেও দারুচিনি খুব উপকারী। এটি রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে।
দারুচিনি মারন ব্যাধি লিম্ফোসাইটিক লিউকোমিয়ার বিস্তার রোধ করে। রক্ত জমাট না বাঁধার অসুখ হিমোফিলিয়া প্রতিরোধ করতে দারুচিনি বিশেষ ভূমিকা রাখে।
বাতের ব্যথা ও শরীরের হাড়ের ব্যথায় আধা চামচ দারুচিনির গুড়ো এক চামচ মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে ব্যথা দূর হয়। তাছাড়া, দারুচিনি মিশ্রিত সরিষার তেল গায়ে মালিশ করলে ব্যথা ভালো হয়।
ঠাণ্ডায় গলা ব্যথা বা খুশখুশে কাশিতে মধু চায়ের সাথে দারুচিনি মিশালে আরাম পাওয়া যায়।
ত্বকের ঔজ্জ্বল্যতা বৃদ্ধিতে দারুচিনি, দূর্বাঘাস ও হলুদ সমপরিমানে বেটে মিশিয়ে ত্বকে লাগালে ভালো। তৈলাক্ত ত্বকে ব্রন রোধ করতে দারুচিনি উপকারী।
নিয়মিত দারুচিনি খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়। দারুচিনি দিয়ে এক কাপ চা বানিয়ে খান, দেখবেন মাথাব্যথা নিমিষেই দূর হয়ে যাবে।
দারুচিনিতে আছে ম্যাঙ্গানিজ, যা আমাদের দেহের মজবুত হাড়, রক্ত ও দেহের অন্যান্য টিস্যু গঠনে সাহায্য করে থাকে। যেসব মানুষের বাত ব্যথার সমস্যা আছে, তারা যদি দারুচিনির তেল বা চা পান করে তাহলে বাতের ব্যথার সমস্যা দূর হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। দারুচিনির পুষ্টি তালিকাঃ খাবার উপযোগী প্রতি ১০০ গ্রাম দারুচিনির পুষ্টিমান-আমিষ ৪.৬ গ্রাম, শ্বেতসার ৫৯.৫ গ্রাম, চর্বি ২.২ গ্রাম, খনিজ লবণ ৩.৫ গ্রাম, ভিটামিন (বি-১) ০.১৪ মিঃগ্রাম, ভিটামিন (বি-২) ০.২১ মিঃ গ্রাম, ভিটামিন (সি) ৩৯.৮ মিঃ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ১.৬ মিঃ গ্রাম, লৌহ ০.০০৪ মিঃ গ্রাম, ক্যারেটিন ১৭৫ মহিঃ গ্রাম, খাদ্য শক্তি ৩৫৫কিঃ ক্যালরী।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন