স্বাস্থ্য সচেতনায়ও
নিয়মিত বাদাম খেতে পারেন। তবে যে কারণেই
বাদাম খাওয়া হোক না কেন তা নিঃসন্দেহে স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারি। বাদামের যে বহুমাত্রিক গুণাগুণ রয়েছে তা আমাদের অনেকেই
হয়তো জানি না।বাদামে অনেক প্রোটিন, ফাইবার, ক্যালসিয়াম, আয়রন, সোডিয়াম, পটাসিয়াম ও
ভিটামিন-এ, বি, সি ইত্যাদি রয়েছে আপনি জানেন কি যৌবন ধরে রাখতে বাদামের অবদান
অনস্বীকার্য।তাছাড়া বাদাম খেলে বীর্য গাঢ় হয় ও বীর্য
বৃদ্ধি করে বিশেষ করে সারারাত যদি সেই বাদাম জলে ভিজিয়ে রেখে খান তবে
তো তার সুফল পাবেনই আপনি।
এই বাদাম মেদ ঝরিয়ে, শরীরে ফোলাভাব
কমায়।রক্তশুন্যতা দূর করে,ত্বক ভালো রাখে,ক্যান্সার প্রতিরোধ করে,এবং
ভাল চর্বি বৃদ্ধি করে ।
হজম শক্তি বাড়িয়ে তোলে ভেজানো বাদাম।ভেজানো বাদামে
ভিটামিন B-17 থাকে যা ক্যান্সার প্রতিরোধেও কাজ করে।শরীরের উচ্চ রক্তচাপ
নিয়ন্ত্রণ করে ভেজানো বাদাম।তবে রোজ সকালে খালি পেটে খেলেই ভালো।গর্ভবতী মহিলাদের
পক্ষেও নাকি ভালো এই বাদাম।
বাদামে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন
করে
অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আছে। কেমোথেরাপি চলাকালে আলমন্ড মিল্ক
খেলে ইমিউনিটি সিস্টেমের উন্নতি হয়।
আলমন্ডের ফাইবার শরীরে কার্বোহাইড্রেট শোষণের গতি কমায়।
ফলে ডায়াবেটিসের জন্য উপকারি।
আলমন্ড বাটা নিয়মিত লাগালে বলিরেখার হাত থেকে মুক্তি
পাওয়া যায়।
তাই নিয়মিত বাদাম খাওয়ার চেষ্টা করুন দেখবেন আস্তে আস্তে
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি শরীরের শক্তিমত্তাও বাড়বে। কাজে
কর্মে পাবেন পূর্ণ উদ্যোম।
ভোরবেলা খালি পেটে বাদাম খেলে শরীরে বাড়তি শক্তি পাওয়া
যায়।
নিয়মিত পরিমিত পরিমাণে বাদাম খেলে হার্ট ভালো থাকে।
শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
সর্তকতা:-যাদের হজম ঠিকমত হয় এবং যাদের
ওজন বেশী তারা বাদাম খবেন না ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন