রবিবার, ১০ মার্চ, ২০১৯

গুনে ভড়া এলাচ


এলাচে প্রচুর পরিমাণে প্রয়োজনীয় খাদ্য পরিপোষক যেমন ভিটামিন ও মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট মজুত থাকে। নিয়াসিন, রাইবোফ্ল্যাভিন, থিয়ামিনসি ছাড়াও সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালশিয়াম, লোহা, তামা, ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেশিয়াম প্রভৃতি এলাচে থাকে। প্রতিদিন একটা বা দুটো করে এলাচ নিয়ম করে খেলে অনেক সমস্যা ও রোগের হাত থেকে সহজ সমাধান মিলতে পারেএলাচ ক্ষিদে বাড়ায়। দাতের মাড়ি শক্ত করে ও হজম শক্তি বাড়ায়।
পিত্ত, কষ, রক্তের দোষ, চুলকানি, হাপানি, বমি ও কাশিতে উপকারী।
এলাচের গুড়ো আমলকির রসের সাথে মিশিয়ে খেলে প্রসাবের জ্বালাপোড়া ও হাত পা জ্বালার উপশম হয়।
এলাচের দানা মুখে রাখলে বমি বমি ভাব এবং মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়। বড় এলাচ পেট ফাপা নিবারক ও কফ পিত্ত এবং রক্তদোষ নিবারক। মুখ রোগ ও মাথার রোগেও বড় এলাচ উপকারী।
এলাচ বমি ও শ্বাস কষ্ট দূর করার ক্ষেত্রেও কার্যকর। অনেক সময় খাওয়ার কম বেশিতে পেটে বায়ু জমে।
প্রসাব ভাল হচ্ছেনা। পেটটা কেমন যেন গুম মেরে থাকে। এ ক্ষেত্রে দুটি বড় এলাচ খোসাসহ চন্দনের মত বেটে এক কাপ পানিতে গুলে সকালে খেতে হবে। তাতে যদি অসুবিধা পুরোপুরি দূর না হয় তাহলে বিকেলে অনুরূপভাবে আর এক কাপ খাবেন।
হাত পা কামড়ানিতে বড় এলাচ বাটা একটু পানি দিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
চুলকানিতে কোন মলমে যেকোনে কাজ হয় না। সেখানে বড় এলাচ চন্দনের মত করে বেটে গায়ে মাখতে পারেন।
বাতের ব্যথায় অর্ধেক চা চামচ এলাচের গুড়ো পরিমাণ মতে মধু সহ এক মাস পর্যন্ত রোজ একবার খাবেন।
ব্রঙ্কিয়াল এজমা দীর্ঘ দিন হলে গেলে কার্ভিয়াক এজমা যদি তার সাথে যুক্ত হয়, তাহলে সামান্য হাটলে বা কাজ করলে শ্বাস কষ্ট বেড়ে যায়। এ ক্ষেত্রে দুইটি বড় ও দুইটি ছোট এলাচ এক সঙ্গে বেটে এক কাপ পানিতে মিশিয়ে ছেকে খেতে হবে। শ্বাস কষ্ট উপশমে এটা অত্যন্ত কার্যকর।
দেহের ক্ষতিকর টক্সিন দূর করা কিংবা ক্ষতিকর টক্সিন পরিষ্কারে সহায়তা করে এলাচ।
রক্তনালীতে রক্ত জমাট বাধা দূর করাসহ রক্তের ঘনত্ব সঠিক রাখে এলাচ।
এলাচের ডিইউরেটিক উপাদান উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা কমিয়ে আনতে বিশেষভাবে সহায়তা করে।
এলাচ মুখের দুর্গন্ধ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে মুখের দুর্গন্ধ দূর করে। এছাড়া দাঁতের মাড়ির ইনফেকশন, মুখের ফোঁড়া-সহ দাঁত ও মাড়ির নানা সমস্যা থেকে রক্ষা করে।
গবেষণায় দেখা গেছে, এলাচ দেহে ক্যান্সারের কোষ গঠনে বাধা প্রদান কলে বলে নিয়মিত এলাচ খাওয়ার অভ্যাস ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে।
এলাচের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান ত্বকে বয়সের ছাপ, বলিরেখা, ইত্যাদি পড়তে বাধা প্রদান করে। এলাচ ত্বকের ক্ষতি পূরণেও বেশ সহায়ক।
কিভাবে খবেন প্রতিদিন যে খাবার তৈরি রেন তার বিতর দিয়ে খেতে পারেন,সকাল বিকালে একটা এলাচ মুখে দিয়ে খেতে পারেন অথবা হালকা গরম পানিতে ভিজিয়ে খেতে পারেন ।


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

দূর্বল পুরুষদের জন্যে আছে অশ্বশক্তি সম্পন্ন বাজিকরন মিক্স

যে ক্রিয়াদ্বারা স্ত্রী সংঙ্গমে পুরুষের অশ্বের ন্যায় সামর্থ্য জন্মে এবং অধিক পরিমাণে শুক্র উৎপান্ন হয় তাই বাজিকরন,যোগ--৷৷  যজ্ঞ ডুমরের রস, ...